১. পড়ালেখা শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করবেন না, যে কোনো কাজ শুরু করে দিন। এটা আপনার ক্যারিয়ারে ভূমিকা রাখবে।
২. স্টুডেন্ট অবস্থায় এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট, ফটোশপ ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার শিখে নিন।
৩. সিনিয়র ভাইদের কে কোথায় আছে খুঁজে বের করে সম্পর্ক তৈরি করুন। ৪৫ শতাংশ সময় নেটওয়ার্কিং এ দিন, ৫৫% সময় দিন পড়াশোনা ও অন্যান্য কাজে।
৪. বিভিন্ন সামাজিক কাজ ও পাবলিক ইভেন্টে নিজ উদ্যোগে দায়িত্ব নিয়ে কাজ করুন।
৫. বই পড়ার অভ্যাস করুন, অন্যদের জীবন থেকে শিক্ষা নিন। ট্রেনিং করে স্কিলগুলো ঝালাই করে নিন, এগুলোর পেছনে আপনার সামান্য ইনভেস্টমেন্ট লাইফে কয়েকগুণ হারে ফেরত আসবে।
৬. রোবট হয়ে যাবেন না, নিয়মিত ঘুরতে যান, স্টুডেন্ট থাকা সারা দেশ ঘুরে শেষ করুন, সম্ভব হলে দেশের বাইরেও একটা ট্যুর দিয়ে আসুন।
৭. কারও প্রতি এত বেশি দুর্বল হবেন না, যাতে কেউ ছেড়ে চলে গেলে নিজেকে নিঃস্ব না লাগে।
৮. প্রতিটি মুহূর্ত আনন্দ উপভোগ করুন। শিখার জন্য ও অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য প্রতিটি ভালো কাজে নিজেকে সম্পৃক্ত করুন।
৯. শিক্ষাজীবনে নিজেকে অভিজ্ঞ ও চাকরীর বাজারের জন্য প্রস্তুত করতে – ক্লাব, সংগঠন, এ্যাসোসিয়েশন গুলোতে কাজ করুন।
১০. আপনি জীবনেও সেই সব জায়গায় যেতে পারবেন না যেখানে আপনার সিভি যেতে পারবে, কাজেই নিজের সিভি আপডেট করুন। প্রতি সেমিস্টার শেষে সেটি চেক করুন। তাতে নতুন কিছু লিখতে পারছেন কিনা সেটা চেক করুন। নিজেকে সদাই ইম্প্র“ভ করার চেষ্টা করুন।